Rice preservation Tips । চাল সংরক্ষণের কিছু প্রয়োজনীয় টিপস দেখুন

চালের পোকা তাড়ানোর কাজে তেজপাতা বা নিম পাতা বেশ কার্যকরী। চাল রাখার পাত্রে তেজপাতা বা নিমপাতা রাখুন। চালের ভেতরে নিমপাতা ডালসহ রাখুন। তাহলে কয়েক মাসেও আর পোকা ধরার ভয় থাকবে না – Rice preservation Tips

চাউলে প্রোটিনের পরিমান – প্রতি ১০০ গ্রাম সেদ্ধ চালের ভাত থেকে মিলবে ১২৩ গ্রাম ক্যালরি, ২৬ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট, ১ গ্রাম চর্বি ও ৩ গ্রাম প্রোটিন। অন্যদিকে আতপ চালের ১০০ গ্রাম থেকে পাবেন ১৪০ গ্রাম ক্যালরি, ৩১ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট, ২ গ্রাম ফ্যাট ও ৫ গ্রাম প্রোটিন।

চালের পোকা মারার ট্যাবলেট এর নাম কি? চালের পোকা মারার জন্য বিভিন্ন প্রকার কীটনাশক ট্যাবলেট বিক্রিত হয় যা এই সমস্যা সমাধানে সাহায্য করতে পারে। ফিপ্রোনিল (Fipronil)- এটি একটি প্রসিদ্ধ ব্রহ্মণকা কীটনাশক, যা বিভিন্ন কীটের বিরুদ্ধে কার্যকরী। ইমিডাক্লোপ্রিড (Imidacloprid)-এটি একটি নিওনিকোটিনয়োয়েড কীটনাশক যা চালের পোকা সহ বিভিন্ন কীটের বিরুদ্ধে ব্যবহৃত হয়।

থিয়ামেথক্সাম (Thiamethoxam)-এটি একটি নিওনিকোটিনয়োয়েড কীটনাশক, যা প্রধানতঃ ইনসেক্টস বা কীটপতঙ্গগুলির বিরুদ্ধে ব্যবহৃত হয়। প্রোপিকোনাজল (Propiconazole)-এটি একটি ফাঙ্গিসাইড কীটনাশক, যা ছাদ, পাতা এবং অন্যান্য স্থানে ফসলে ফসলে ফাঙ্গাস বিরুদ্ধে ব্যবহৃত হয়। এস্পিনিফেনট্রিন (Esfenvalerate)- এটি একটি পিরিথ্রয়যোয়েড কীটনাশক, যা একাধিক কীটের বিরুদ্ধে ব্যবহৃত হয়। এই ট্যাবলেটগুলি সাধারণভাবে ব্যবহার করার জন্য পাওয়া যায় এবং প্রযুক্তিগত স্থিতিতে তাদের ব্যবহারের নির্দেশনা অনুসরণ করা গুরুত্বপূর্ণ। কীটনাশক ব্যবহারে সাবধানতা অবলম্বন করা গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এদের অবশ্যই নিরাপত্তা মান অনুসরণ করতে হয়।

চালের পোকা মারার ট্যাবলেট এর নাম  । চালের পোকা নাম । চালে পোকা না ধরার উপায়

চাল সিদ্ধ করে রান্না করা হয়, অথবা এটি একটি ময়দা তৈরি করা যেতে পারে। এটি একাই খাওয়া হয় এবং এশিয়ান, মধ্যপ্রাচ্য এবং অন্যান্য অনেক রান্নায় বিভিন্ন ধরণের স্যুপ, সাইড ডিশ এবং প্রধান খাবারে খাওয়া হয়। অন্যান্য পণ্য যেগুলিতে ভাত ব্যবহার করা হয় তা হল প্রাতঃরাশের সিরিয়াল, নুডুলস এবং জাপানি খাবারের মতো অ্যালকোহলযুক্ত পানীয়।

Rice preservation Tips । চাল সংরক্ষণের কিছু প্রয়োজনীয় টিপস দেখুন

Caption: Rice preservation Tips

চালের পোকা দমন । চাল সংরক্ষণের কিছু প্রয়োজনীয় টিপস

  1. এক কাপড়ের রং যাতে অন্য কাপড়ে না লাগে এজন্য কাপড় ভেজানো পানিতে লবন ছড়িয়ে দিন এক কাপড়ের রং অন্য কাপড়ে আর লাগবে না।
  2. আয়না চকচকে করতে ভেজা আয়না শুকনো পত্রিকার পাতা দিয়ে হালকা করে ঘষে নিন দেখুন গ্লাস ক্লিনার লাগবে না। চকচক করবে আয়না।
  3. বাসনের বসে যাওয়া দাগ দূর করতে টুথপেস্ট ব্যবহার করুন আর ম্যাজিক দেখুন।
  4. ঘরে ফ্রিজ নেই অথচ পেয়াজঁ দীর্ঘদিন সংরক্ষন করতে হবে? তবে চিন্তা নেই পেয়াজেঁর খোসা ছাড়িয়ে পত্রিকা দিয়ে মুড়ে রাখুন ভালো থাকবে।
  5. আলু আর পেয়াজঁ এক সাথে স্টোর করবেন না, আলু দ্রুত নষ্ট হয়ে যাবে।
  6. রান্না করার সময় তরকারিতে লবন বেশি হয়ে গেলে, এক টুকরো আলু ছেড়ে দিন আলু অতিরিক্ত লবন চুষে নেবে।
  7. তরকারিতে বেশি হলুদ হয়ে গেলে সুপারি ছেড়ে দিন হলুদ ভাব কমে যাবে।
  8. তরকারিতে বেশি তেল ঢেলে দিয়েছেন? সমস্যা নেই! কয়েক টুকরো বরফ ঠান্ডা তরকারিতে ছেড়ে দিন। বরফ তেল চুষে নিবে। সাথে সাথে বরফ গুলো উঠিয়ে ফেলে দিন।
  9. ফ্রিজে বাজে গন্ধ লাগলে এক টুকরো লেবু কেটে ফ্রিজে রেখে দিন। বাজে গন্ধটা আর থাকবে না। লেবু ফ্রিজে ভালো গন্ধ ছড়াবে।
  10. চাউলে যাতে পোকা না ধরে, এজন্য কয়েকটা নিম পাতা চালের পাত্রে রেখে দিন। পোকা ধরবে না।

দীর্ঘদিন চাউল সংরক্ষনের উপায় কি?

দীর্ঘদিন চাউল সংরক্ষণের জন্য প্রথম ও মৌলিক পদক্ষেপ হলো চাউল শুষ্ক অবস্থায় রাখা। শুষ্কতা সংরক্ষণ একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যবস্থা যাতে চাউলের আবশিষ্ট নিম্ন মাত্রাতে থাকে এবং পুড়ে না। চাউল সংরক্ষণের জন্য উচ্চ তাপমাত্রা অনুভব করা গুরুত্বপূর্ণ। চাউল বাক্স বা স্টোরেজ কনটেইনারে সংরক্ষণ করার সময় তাপমাত্রা নিয়ে যত্ন নেওয়া দরকার যাতে কোন প্রকার কীট-পোকা প্রবৃদ্ধি না হয়। চাউলে যত্ন নেওয়ার জন্য কিছু আবর্জনাকারী ডাক্তারি উপায় ব্যবহার করা যেতে পারে, যেমন মাখা নেত্রল বা আলু ছেলে। এগুলি চাউলের কীট-পোকা দ্বারা আক্রমণ থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করতে পারে। দীর্ঘদিন চাউল সংরক্ষণের জন্য পাকেট বা জারে সংরক্ষণ করা হতে পারে। এই প্রকার সংরক্ষণ যাতে চাউলে ভালো পানি পৌঁছে এবং কোন ধরনের পরিবর্তন না ঘটে, এটি মহত্ত্বপূর্ণ। চাউল সংরক্ষণের জন্য পরিচ্ছন্নতা মেটাতে গুরুত্বপূর্ণ। পুরানো চাউল বা আবর্জিত চাউল উপযুক্তভাবে বিদ্যুৎস্পর্শ করে না এবং সম্ভব হলে এটি পরিষ্কার করে ফেলা উচিত। চাউল সংরক্ষণের জন্য আবারণ বা বৃত্তিকরণ ব্যবহার করা যেতে পারে, যা কীট-পোকা থেকে সুরক্ষা করতে সাহায্য করতে পারে। এই উপায়গুলি ব্যবহার করে দীর্ঘদিন চাউল সংরক্ষণ সাধারণভাবে বেশি সময় পরিবেশ অবস্থায় থাকতে সাহায্য করতে পারে। তবে, সংরক্ষণের জন্য স্থায়ী এবং সুরক্ষিত স্থান ব্যবহার করা গুরুত্বপূর্ণ, যাতে সংরক্ষিত অবস্থায় চাউল থাকে।

admin

I am a web developer who is working as a freelancer. I am living in Tangail, Google SEO is a fantasy to me, I can help you to do your website promote in google first page by SEO Service. You can check me at technicalalamin.com

admin has 299 posts and counting. See all posts by admin

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *