প্লে স্টোর সফটওয়্যার । Play Store Software apk

Google Play Store Service – Play store – Google Apk Store

Play Store – এন্ড্রয়েট ডিভাইসে কোন ভেরিফাইড অ্যাপস ডাউনলোড করতে হলে গুগল প্লে স্টোর সার্ভিস গ্রহণ করতে হবে। এজন্য আপনার একটি জিমেইল একাউন্ট থাকতে হবে। ওপেন সোর্স এন্ড পেইড অ্যাপ সোর্স গুগল প্লে স্টোর থেকে জিমেইল একাউন্টে লগিন করা ছাড়া কোন অ্যাপ ডাউনলোড করা যাবে না।

গুগল প্লে স্টোর সফটওয়্যার ডাউনলোড করতে হলে প্রথমেই আপনাকে একটি জিমেইল একাউন্ট দিয়ে লগইন করে নিতে হবে। গুগলের সার্চ সার্ভিস, ম্যাপ, প্লে, নিউজ, মিট, ড্রাইভ, কন্ট্র্যাক্ট, ক্যালেন্ডার, ফটোজ, গুগল ডুয়ো, গুগল কিপস ইত্যাদি বিভিন্ন সার্ভিস রয়েছে যা উপভোগ করতে হলে আপনাকে একটি গুগল একাউন্ট বা জিমেইল একাউন্ট তৈরি করতে হবে।

 Play Store Software apk অনলাইনে পাবলিশ করতে হলে কোন পাবলিশারকে ২৫ ডলার খরচ করতে হবে। গুগল ডট কমকে ২৫ ডলার পেমেন্টর মাধ্যমে গুগল প্লে স্টোরে অ্যাপস পাবলিশ করা যাবে। একবার মাত্র ২৫ ডলার ব্যয় করে একাধিকবার অ্যাপস পাবলিশ করা যায়। গুগল প্লে স্টোরের অ্যাপসগুলো ভেরিভাইড বা গুগল দ্বারা যাচাই করা ফলে আপনি নিশ্চিত ভাইরাসমুক্ত অ্যাপ গুগল প্লে স্টোর হতে ব্যবহার করতে পারেন।

গুগল অ্যাপ বা গুগল প্লে স্টোর সফটওয়্যার বা অ্যাপস / গুগল প্লে এন্ড্রয়েড অ্যাপস

গুগল দুই ধরনের অ্যাপস সার্ভিস প্রভাইড করে থাকে, একটি পেইড অ্যাপস অন্যটি ফ্রি অ্যাপস, শিক্ষা, রাজনীতি, নিউজ এসব অ্যাপসগুলো দু’ভাবে বিভক্ত রয়েছে।

Play Store Apk

Caption: Playstore / play store a service of google.com

যে ধরনের অ্যাপগুলো গুগল প্লে সার্ভিস হতে আপনি গ্রহণ করতে পারেন

  1. পড়াশুনা-গুগল প্লে স্টোরে পড়াশুনার জন্য অসংখ্যা অ্যাপস পাওয়া যাবে, কিছু পেইড আর কিছু ফ্রি
  2. খেলার নিউজ-খেলার নিউজ বা খেলার দেখার জন্য অসংখ্য অ্যাপস অনলাইন বা গুগল প্লে’তে রয়েছে।
  3. ওটিটি সার্ভিস-অনলাইনে টিভি দেখার জন্য ওটিটি সার্ভিস গুলো গুগল প্লে স্টোরে অ্যাপস চালু করেছে।
  4. অনলাইনে কেনা কাটার জন্য বাংলাদেশের দ্যারাজসহ বিভিন্ন অনলাইন শপিংয়েল অ্যাপস পাবেন।
  5. গেইমস খেলার জন্য বিশাল গেইমস কালেকশন রয়েছে গুগল প্লে স্টোরে।
  6. বিনোদন বা শিক্ষামূলক বা যে কোন কাজের জন্য এখন গুগল প্লে স্টোর একটি বড় মাধ্যম।

গুগল প্লে স্টোরের অ্যাপস কি টাকা দিয়ে ব্যবহার করতে হয়?

গুগল প্লে স্টোরে ফ্রি অ্যাপসগুলোর পাশাপাশি রয়েছে পেইড অ্যাপস। যে কেউ চাইলে অতিরিক্ত ফিচার্স ব্যবহারের জন্য পেইড অ্যাপস গ্রহণ করতে পারে। একজন্য ডলারে পেমেন্ট করতে হবে। ডুয়েল কারেন্সি ডেবিড বা ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করে এ পেমেন্টগুলো করা যাবে। কিছু ক্ষেত্রে মোবাইল অপারেটরদের মাধ্যমেও পেমেন্ট করা যায়। অন্য দিকে বিভিন্ন থার্ড পার্টির মাধ্যমে অ্যাপসগুলোর জন্য পেমেন্ট করা যায়। বর্তমানে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমেও অ্যাপসগুলোর পেমেন্ট করা যায়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *